পড়াশোনার পাশাপাশি অর্থ উপার্জন বা আয়

  

 

*** পড়াশোনার পাশাপাশি অর্থ উপার্জন বা আয়ঃ

ছাত্রজীবনে নিজ স্বপ্নের চারাগাছে যত্নের সময়টুকু নামমাত্র মূল্যের বিনিময়ে অন্যের স্বপ্নবীজ বোনার নামই টিউশনি। এই টিউশনি চট্টগ্রাম কিংবা মফস্বল শহরে লাখো লাখো ছাত্র-ছাত্রীর টিকে থাকার চাবিকাঠি। অনেকেই টিউশনি করে সংসারও চালান এবং একের অধিক টিউশনি করে কিছু বার্তি টাকা ইনকাম করার আশায়। পাশাপাশি থাকে পড়াশোনার চিন্তা। এ দুইয়ের মাঝে পড়ে শিক্ষার্থীদের জীবন চিড়ে-চ্যাপটা। এ প্রজন্মের প্রতিটি শিক্ষার্থী চায় পড়াশোনার পাশাপাশি কিছু না কিছু আয় করতে। নিজেকে স্বাবলম্বী করেতে চায় সবাই। কিন্তু আয়ের উৎস খুঁজে পায় না কেউই।

কিন্তু টিউশনির বিকল্প কর্মসংস্থান আরো অনেক রয়েছে, যার মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী লেখাপড়ার পাশাপাশি একই সময়ে নিজস্ব ক্যারিয়ারও দাঁড় করাতে পারেন। যদিও কথাটা সত্য যে শিক্ষার্থীদের জন্য এখনো সবচেয়ে ভালো বিকল্প টিউশনি । তবে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইদানীং অন্যান্য বিকল্পও জনপ্রিয়তা হতে শুরু করেছে। নতুন সম্ভাবনা হিসেবে তৈরি হচ্ছে আরও কিছু কর্মক্ষেত্র যেসব কর্মক্ষেত্র থেকে আপনি অনেক কিছু শিখেতে পারেন এবং অভিজ্ঞতাও অর্জন করতে পারবেন। এটা আপনার ক্যারিয়ারের জন্য প্রস্তুতি হিসাবে গড়ে উঠতে সহযোগিতা করবে। এই অভিজ্ঞতা আপনার কর্মজীবনে কাজে লাগবে। পূর্ব অভিজ্ঞতা হিসেবে আপনি সিভিতে এর উল্লেখ ও করতে পারেন; টিউশনির ক্ষেত্রে যেটা সম্ভব নয়।

*** ফ্রিল্যান্সিং করে আয়ঃ

ফ্রিল্যান্সিং করে তুমিও তোমার পড়াশুনার পাশাপাশি আয় করতে পারো। পড়াশোনার পাশাপাশি আয়ের আরেকটি বড় উৎস হতে পারে ফ্রিল্যান্সিং। দেশের অধিকাংশ শিক্ষিত জনগোষ্ঠী বেকার। যেহেতু পর্যাপ্ত কর্মস্থান তৈরি হচ্ছে না, সেহেতু বর্তমান সময়ে বিকল্প ক্যারিয়ার হিসেবে ফ্রিল্যাসিং খুব বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে সকল বয়সী লোকদের এবং শিক্ষার্থীদের মধ্যে। অনলাইনের এ পেশাই সম্মানজনক এবং মুক্ত পেশা। বাংলাদেশে এখনই ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা লক্ষাধিক। সংখ্যাটা প্রতিনিয়তই বাড়ছে কারণ ফ্রিল্যান্সিংয়ে নির্দিষ্ট কোনো বিভাগ নেই আপনি আপনার অভিজ্ঞতা অনুযায় কাজ করতে পারবেন। যেমনঃ-

* মনে করেন আপনি ছবি আঁকতে পারেন, তাহলে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখুন।

* আপনি যদি মনে করেন গণিত খুব ভালো বুঝেন তাহলে আপনি প্রোগ্রামিং বা ওয়েব ডিজাইন শিখুন।

* মনে করেন যে আপনি অনেক সুন্দর করে ফটো তুলতে পারেন তাহলে আপনি ফটোগ্রাফিও শিখতে     পারেন।


তবে যা কিছুই শিখবেন ভালকেরে শিখবেন কারোন বেসিক লেভেলের কোনো কাজ পাওয়া যায় না। আপনি যাই কিছুই শিখুন না কেন একজন পেশাদার পর্যায়ে শিখতে হবে। হ্যা আপনি যেটা নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী সেটাই শিখবেন। আরো ভালো আপনার পরিচিত বড় ভাইদের সাথে কথা বলা যারা এসব ব্যাপারে অভিজ্ঞ, তাঁদের পরামর্শ নিতে পারেন কিভাবে শুরু করা যায়। কী করলে ভাল হয় কোনটা করলে ভাল হয়।

*** অনুবাদ করেও আয় করতে পারেনঃ



অনুবাদ
 করে তুমিও তোমার পড়াশুনার পাশাপাশি আয় করতে পারো। বিভিন্ন বিদেশি ভাষার দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে আপনি ঘরে বসেই আয় করতে পারেন। ইন্টারনেটে অনেকেই পারিশ্রমিকের বিনিময়ে ভালো অনুবাদ খুঁজে থাকেন। এ ছাড়া আপনারা দেখতে পারবেন যে ঢাকায় অনেক অনুবাদ কেন্দ্র রয়েছে, যেখানে বেশির ভাগ মানুষই আসেন দুই-এক পৃষ্ঠা অনুবাদ করতে এবং প্রতি পৃষ্ঠায় ৫০ থেকে ১০০ টাকা সম্মানী পাওয়া সম্ভব। এ ছাড়া অনেক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান রয়েছে খণ্ডকালীন অনুবাদের সুযোগ। এছাড়া এখানে নয় থেকে বিশ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব। এ জন্য স্নাতক সম্পূন্ন করার দরকার নেই, প্রয়োজন শুধু ভাষার সঠিক ব্যবহার ও অনুবাদ করা।

*** প্রোডাক্ট রিভিউয়ার করেও আয় করতে পারেনঃ


পড়াশোনার পাশাপাশি আয়ের একটি বড় উৎস হতে পারে প্রোডাক্ট রিভিউয়ারের কাজ। এটা অ্যাফিলিয়েটেড মার্কেটিংয়ের অন্তর্ভুক্ত। অনলাইন শপিং দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে ওঠায় প্রোডাক্ট রিভিউ সাইটগুলোর জনপ্রিয়তাও হু হু করে বাড়ছে। মানুষ অ্যামাজন থেকে যে কোনো পণ্য কেনার আগে অনলাইনে সেসব পণ্যের রিভিউ পড়ে পণ্য ক্রয় করার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে চায়। আপনি এসব খ্যাতনামা অনলাইন শপিং জায়ান্টের পণ্যের রিভিউ লিখে মোটা অঙ্কের অর্থ আয় করতে পারেন। এ জন্য অবশ্য ইংরেজিতে ভালো হওয়া জরুরি। দেখুন আপনি যদি ভাল অনুবাদ করতে পারেন তাহলে আপনি অ্যাফিলিয়েটেড মার্কেটিং এবং অনুবাদ করে ভাল মানের টাকা ইনকাম করতে পারেন। অ্যাফিলিয়েটেড মার্কেটিং টা হচ্ছে আপনার পর্যালোচনা পড়ে কোনো ক্রেতা যদি অ্যামাজনের পণ্য কিনলে প্রতিষ্ঠানটির কাছ থেকে আপনি কমিশন পাবেন। প্রোডাক্ট রিভিউটি হচ্ছে অ্যাফিলিয়েটেড মার্কেটিংয়ের একটি অন্যতম মাধ্যম। এক জরিপে দেখা গেছে, শতকরা 9০ শতাংশ ভোক্তার মত, প্রোডাক্ট রিভিউ তাদের কেনাকাটার সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করে।


*** ইউটিউব থেকে আয়ঃ


তোমার
 যে বিষয়ে ঝোক আছে তার ওপর ভিডিও বানিয়ে তা তোমার ইউটুব চ্যানেলে পাবলিশ করতে পারো। নিয়মিত ভাল আর মূল্যবান কনটেন্ট বানাতে থাকলে খুব তাড়াতাড়ি এবং অল্প সময়ের মধ্যেই তোমার চ্যানেলটিকে মনিটাইজ করতে পারবে। 
হ্যালো বন্ধুরা এবং সবাইকে স্বাগতম। আমরা আজ সবাইকে বলব যে আপনি ঘরে বসে ইউটিউব থেকে আয় করবেন যেভাবে তাও কোন ধরনের খরচ ছাড়াই। বর্তমান সময়ে, সবাই ঘরে বসে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে চায় এবং ইউটিউব আমাদের সকলের জন্য অনলাইনে অর্থ উপার্জনের জন্য একটি খুব ভাল প্ল্যাটফর্ম।

বন্ধুরা, Online platform গুলির বিষয়ে যদি কথা হয় তবে এমন অনেক প্ল্যাটফর্ম রয়েছে যার সাহায্যে আপনি ঘরে বসে প্রচুর অর্থপার্জন করতে পারবেন। অনলাইনে আয়ের হাজারো পদ্ধতির মধ্যে ইউটিউব ভীষণ জনপ্রিয়। ইউটিউবে নিজের একটি চ্যানেল খুলে মজাদার ও শিক্ষণীয় ভিডিও হাস্যকর ভিডিও আপলোড করে আয় করতে পারেন। আপনার চ্যানেলটির জনপ্রিয় হলে ইউটিউবের অ্যাডসেন্স পার্টনারশিপ থেকে অফার পেতে পারেন। ইউটিউবের অ্যাডসেন্স অংশীদার হতে পারলে আপনি প্রতি মাসে মোটা অঙ্কের অর্থ উপার্জন সম্ভব। তবে প্রতারণামূলক ভিডিও করলে আয় তো হবেই না, উল্টো চ্যানেল বন্ধ করে দিবে। কয়েক মাস আগে গুগল সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যেসব চ্যানেলে ১০ হাজারের কম ভিউ রয়েছে, সেসব চ্যানেলে বিজ্ঞাপন দেওয়া হবে না। তবে ইউটিউবের নিয়ম মেনে ঠিকমতো চ্যানেল চালাতে পারলে ভালো অঙ্কের অর্থ আসবে।


*** লোকাল মার্কেটিং করেও আয় করা সম্ভবঃ

লোকাল মার্কেটিং সম্বন্ধে অনেকেই জানেন। লোকাল মার্কেটিং  কাজ পাওয়াটা অনেকটাই সহজহ্যা, এর জন্য কিন্তু ভালো পরিশ্রমও করতে হয়। তবে কিছুটা টাকা ও অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য তা করা যেতে পারেকী বলেন?

 হ্যাবিভিন্ন সময় অনেক কোম্পানিতে লোকাল মার্কেটিং এর জন্য নিয়মিত লোক নিয়োগ করে এবং তুমিও হতে পারো তাদের কাঙ্খিত একজন লোকাল মার্কেটার।

ফেইসবুক থেকে টাকা আয়ঃ

ফেইসবুক কী? আশাকরি আমরা সবাই ছিনি। আমরা ফেইসবুক মানে বুঝি বন্দুদের সাথে আড্ডা এবং চেটিং করা ভিডিও দেখা টিকটক দেখা। আসল কথা হলো ফেইসবুক শুধু হাই, হ্যালো করবার জন্য নয় যদিও আমরা অধিকাংশ এটিই করে থাকি!

চাইলে তুমি ফেসবুকের ওপর ভিত্তিকরে তোমার একটা ব্যবসা দাঁড় করাতে পারো। তোমার ব্যবসার জন্য প্রথমতো একটি ফেইসবুক পেইজ তৈরী করো এবং তাতে গ্রাহক আনতে থাকো ও তাদের কাছে তোমার প্রোডাক্ট তুলে ধরো। এছাড়া ফেসবুকে বড় গুরুপ তৈরী করেও বিভিন্নভাবে আয় করা যায়।

 

*** এফিলিয়েট মার্কেটিং

এফিলিয়েট মার্কেটিং করেও তুমি তোমার পড়াশুনার পাশাপাশি আয় করতে পারো।

 অনেকেই এই কাজ করে আজ স্বাবলম্বী।

 জেনে রাখা ভালো!

এফিলিয়েট মার্কেটিং কেন করবেন? [উল্লেখযোগ্য ১০ টি কারণ জানুন]

এফিলিয়েট মার্কেটিং হলো বিভিন্ন প্রোডাক্ট প্রমোট করে আয়ের এক অসাধারণ উপায়। এরপর ও অনেকেরই এই প্রশ্ন থাকতে পারে যে কেন আমি এফিলিয়েট মার্কেটিং করবো!

 তাদের জন্য আমার এই ছোট্ট পোস্টটি।

 আসলে এফিলিয়োট মার্কেটিং এর পক্ষে যুক্তি দেখালে তার লিস্ট এতো লম্বা হবে যে তা গুনে শেষ করা যাবে না, তাই আমি শুধু উল্লেখযোগ্য কিছু কারণ পেশ করছি যার জন্য আপনার এফিলিয়েট মার্কেটিং করা উচিত।

 কারণগুলো নিম্নরূপ –

এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে কোনো রকম ইনভেস্ট করালাগে না।

* নিজস্ব কোনো প্রোডাক্ট দরকার হয় না।

পছন্দমতো প্রোডাক্ট প্রমোট করতে পারবেন।
ঘরে বসে কাজ করা যায়।
প্রোডাক্টের আফটার সেলস সার্ভিস নিয়ে কোনো চিন্তা করতে হয় না
ফুলটাইম ক্যারিয়ার গড়া যায়
নিজেই নিজের বস হওয়া যায়
সময়ের স্বাধীনতা থাকে তাই যেকোনো সময় ভ্রমণে যাওয়া যায়
বিভিন্ন কোম্পানির কাছে যথেষ্ট কদর পাওয়া যায়


##তো ওপরের সবকটি যুক্তিই কিন্তু পুরোপুরি সত্যি।

আসলেই এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে কোনো খরচ করতে হয় না। বিভিন্ন এফিলিয়েট প্রোগ্রামে সম্পূর্ণ বিনাপয়সায় অংশগ্রহণ করা যায়।

তবে পূর্ণাঙ্গরূপে এফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে ভালো আয় করতে চাইলে নিজস্ব একটি ওয়েবসাইট থাকা জরুরি আর এটিই আপনার মূল খরচ।

উল্লেখ্য যে আপনার ওয়েবসাইট থেকে যে শুধু এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন তা কিন্তু নয়। চাইলেই আপনি আপনার ওয়েবসাইট থেকে নানাভাবে আয় করতে পারেন।

এছাড়া আপনার যদি নিজস্ব একটি ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ কম্পিউটার না থাকে তবে সেটা কেনো হবে আরেকটি ইনভেস্টমেন্ট।

অনেকেই বলেন যে স্মার্টফোনের মাদ্ধমে কি এফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায়?

হ্যা করা যায়, তবে আপনি আপনার সাইটটি পুরোপুরি মোবাইল এর মাধ্যমে কন্ট্রোল করা যায় না। তাই আপনার সাইটটি পুরোপুরি কন্ট্রোল করতে গেলে একটি কম্পিউটার ব্যবহার করা উচিত। এর কারণ হলো ওয়ার্ডপ্রেসের যে মোবাইল এপসটি আছে তাতে যথেষ্ট ল্যাকিং আছে।

তো এফিলিয়েট মার্কেটিং হলো নিজেই নিজের বস হবার এক অনন্য উপায়।

 

*** প্যাসিভ ইনকামঃ সময়, অর্থ, ও ভ্রমণের স্বাধীনতা দেয়

যেহেতু এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে অলটাইম একটি ধরাবাঁধা রুটিন মেনে কাজ করতে হয়না, তাই একজন এফিলিয়েট মার্কেটার সময়ের পুরনাঙ্গ স্বাধীনতা পেতে পারেন। ধরেন আপনার কোন বিয়ে বা অন্য কোন ইনভাইটেশন আসলো তখন আপনি তাতে আপনার মতো করে এটেন্ড করতে পারবেন।

 এফিলিয়েট মার্কেটিং এ অর্থের ও স্বাধীনতা পাওয়া যায় কারন এ ব্যবসাটি একবার ভালমত দাঁড়িয়ে গেলে আপনাকে আর আয় নিয়ে চিন্তা করতে হবে না, দেখবেন যে বিভিন্ন সময়ে এফিলিয়েট কমিশন আপনার একাউন্টে জমা হচ্ছে।

আর যেহেতু সময় ও অর্থের স্বাধীনতা পাওয়া যায়, তাই এ থেকে ভ্রমণেরও ব্যাপক সুবিধা আছে। এই যেমন আমি কয়েক মাস আগে কক্সেসবাজার সমুদ্র সৈকতে থেকে ঘুরে এলাম।

এফিলিয়েট মার্কেটিং ছাড়া অন্য কোন পেশাতে এতটা ফ্লেক্সিবিলিটি নেই।

আর শেষ কথাটি না বললেই নয় সেটি হল এ কাজে নিজেই নিজের বস হওয়া যায় ফলে কখন কোন কাজ করবেন না করবেন তার সিদ্ধান্ত আপনি নিজেই নিতে পারবেন।

তো বন্ধুরা উপরোক্ত সুবিধাগুলো খেয়াল করলেই বুঝতে পারবেন যে এফিলিয়েট মার্কেটিং আসলে কতটা আনন্দময় একটি পেশা।

 তবে আবারো মনে করে দেই কারন এর শুরুতে প্রচন্ড পরিশ্রম করতে হবে, হতাশ হওয়া যাবে না তা না হলে সুখের দেখা কখনই পাবেন না।

আমার দেখা এমন অনেকে ভাই আছেন যাদের এফিলিয়েট মার্কেটিং এ হাতেখড়ি আমার চোখের সমানে হয়েছিল, কিন্তু এমন সময়ে তারা এ কাজটি ছেড়ে দেন যে আর মাত্র কয়েকটা দিন কস্ট করলেই কিন্তু তারা রেজাল্ট পেয়ে যেতেন।

এমন অনেককে অনেক বুঝিয়ে বললেও তাদের সেদিকে কোন খেয়াল দেখিনা।

আমাদের দেশের অধিকাংশের লোকের মানসিকতা এমন যে আটানা বা এক টাকা পেলে আজই পেতে হবে, 500 টাকা পাওয়ার জন্য দশটা দিন অপেক্ষা করতে পারবো না।

আমার সাথে থাকুন আর আমার সাইটে ভিজিট করুন নিত্য-নতুন কন্টেন্ট দেখে আপনারা আয় শুরু করুন এবং তা বাড়াতে থাকুন।


ধন্যবাদ 

ভালো থাকবেন------

 ---------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

 

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post